ফেয়ারওয়েল নমস্কার স্যার, নমস্কার! ব্যথিত হৃদয়ে চিত্ত মম আজ করে হাহাকার! নমস্কার স্যার, নমস্কার! দুর্দিনে আপনি ছিলেন, ছিলেন আমার পাশে সেই সময়ের ব্যথা যেন, এখনো ধেয়ে আসে! এই ধরায় এমন মানুষ বারবার কি আসে, আপনি ছিলেন আমার পাশে! ছিল আমার কিছু দোষ যেগুলো আপনি গেছেন এড়িয়ে, আমার আত্মসম্মান আমায় দিয়েছেন আপনি ফিরিয়ে! করেছি কাজ অনেক জায়গায় আসেনি সেরকম কোনদিন, বড় যতই হই আমি রইবো চিরদিন আপনার অধীন! আপনি আমায় ভুলে গেছেন, আসেনা যেন এমন দিন, এই স্কুলে রইল আপনার আমন্ত্রণ চিরদিন! সুখে থাকুন, ভালো থাকুন রইলো এই প্রার্থনা আমার, ভালোভাবে কাটে যেন অবশিষ্ট সময় আপনার! পরুণ পরবর্তী কবিতা (হে সৃষ্টিকর্তা) পরুণ পূর্ববর্তী কবিতা ( ভালো মানুষ)
ওয়াল ম্যাগাজিন এক দুই তিন প্রকাশিত হবে , আমাদের কলেজে ওয়াল ম্যাগাজিন! দুই তিন চার, এবার সকলেরই কিছু লেখা দরকার! তিন চার পাঁচ খুঁজে দেখ, মগজের আনাজ কানাচ! চার পাঁচ ছয় নয় তো দেখ, ডায়েরিতে যদি কিছু রয়! পাঁচ ছয় সাত না থাকুক, লেখায় তোর হাত! ছয় সাত আট, তাতে কি? লেখা প্রকাশিত হোক বা দেওয়ালে সাটাক! সাত আট নয়, চেষ্টা কর, তোর দ্বারা হবেই! আট নয় দশ, অনেক হল, এবার চুপটি করে বস! পরুণ পরবর্তী কবিতা (বেতন) পরুণ পূর্ববর্তী কবিতা (আমি কি করবো) My Utube Channel My Facebook Page Twitter Explurger LinkedIn Pinterest Instagram
অভিভাবক যাদের আমরা দেখি চাষের মাঠে পথে, ভাটাতে বা রেস্তোঁরাতে, তাদের বলে সকলের শ্রমিক তারা হতে পারতো উন্নত করতে হতো না তাদের কারোর কাছে মাথা নতো যদি তারা সচেতন অভিভাবক পেতো! কিন্তু আজ কিছু করার নেয় কেটে গেছে যে, অনেক সময় এখন চলছে তাদের অসময়, তারা যে আজ অসহায় এখন আর কিছু করার নেয়! আরো কিছু মানুষ আছে পৈত্রিক সম্পত্তি, তাদের প্রচুর আছে, তারা যায় না কাজে, শুধু বসেই থাকে গল্প-গুজব, আনন্দ-ফূর্তি জীবনে তাদের এসবই কীর্তি! অভিভাবক ছিলেন তাদেরও কিন্তু উনারাও ছিলেন না কোন কাজের সন্তান স্নেহে অন্ধ হয়ে গেছেন চলে শুধু অমানুষ তৈরি করে! কিছুদিন পর বুঝতে পারবে যখন তাদের ভাড়ার ফুরোবে! এবার বলি তাদের কথা যাদের জন্য গর্ব হয় যারা চলে উঁচু করে মাথা! এরাই তো দেশের কান্ডারী, কিছু যায়-আসে না এতে শহরে না গ্রামে এদের বাড়ি! কিন্তু একটি ব্যাপার এদের সাদৃশ্য আছে সকলেই এরা সচেতন অভিভাবক পেয়েছে! যারা দায়িত্ব থেকে যায়নি পালিয়ে সন্তান স্নেহে যায়নি হারিয়ে, কোন বাধায় উনাদের থামাতে পারেনি, তাইতো, উনাদের চেষ্টা বিফল হয়নি! উনাদের সন্তানেরা আজ মাথা তুলেছে এক কথায়, তারা মানুষে
তুমি এসেছো বলে তুমি এসেছো বলে জীবন হয়েছে রঙিন, তুমি এসেছো বলে জীবনে ফুটেছে কত ফুল, তুমি এসেছো বলে জীবন আমার হয়েছে আনন্দময়, তুমি এসেছো বলে জীবনে আমার আর নেই কোনো ভয়, তুমি এসেছো বলে এখন আমি পেয়েছি সর্ব সুখ, তুমি এসেছো বলে আমার চোখে এখন একটিই মুখ! তুমি রয়েছো, রইবে হৃদয় আমার জুড়ে সারাটা জীবন, তোমাকে ছাড়া আমার এখন লাগে না কিছুতে মন! পড়ুন পরবর্তী কবিতা(আবার শুরু) পড়ুন পরবর্তী কবিতা(আবার শুরু) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা(স্মৃতি) My Utube Channel My Facebook Page Twitter Explurger LinkedIn Pinterest Instagram
इंतेकाम बोलो अब क्या करोगे सोचो अब कहां भगोगे, करलिए तुम बहुत जुल्म अब हम इंतेकाम लेंगे! क्या सोचेथे हम कुछ नहीं कर सकते? जो मर्जी वह करोगे? तुम सबका घरा भर गया है अब हम इंतेकाम लेंगे! इंसान को इंसान ना समझे लुटमारी, खून-खराबासे हमें डराते रहे! अब कैसे डराओगे? हम और नहीं डरेंगे, क्योंकि हमें इंतकाम चाहिए! क्या सोचे थे, गुंडागिरी से राज करोगे? जो मर्जी वह करोगे? अब ना बचोगे तुम, ना तुम्हारे गुंडे, बहुत सहेलिए हम, और ना सहेंगे क्योंकि, अब हमें इंतेक़ाम चाहिए। पढ़िए अगला कविता (क्या खुदा है) पढ़िए पिछला कविता (इंसाफ)
মা বোল্লাকালী প্রণাম 'মা' বোল্লাকালী দুঃখ হচ্ছে তবুও বলি, ভেবেছিলাম দর্শন করতে যাবো গিয়ে 'মা' তোমার কাছে প্রার্থনা করবো! কিন্তু 'মা' এখন যাবোনা, গেলে 'মা' পড়া হবেনা, তুমি কিন্তু 'মা' সন্তানের উপর রাগ করোনা! পরীক্ষা যে এগিয়ে আসছে এখনো 'মা' অনেক পড়া বাকি আছে, পড়াশোনাতো 'মা' করতে হবে পরে 'মা' তোমার কাছে যাওয়া যাবে! তুমিতো 'মা' সবই জানো তোমার কাছে কিছু থাকেনা লুকোনো তাই 'মা' তুমি অবশ্যই দেখো আমার হৃদয়কে তুমি ভালো রেখো! কথা দিচ্ছি 'মা' আগামী বছর যদি ভালো থাকে সব খবর অবশ্যই যাবো তোমায় দেখতে কিন্তু, এখন 'মা' আমায় তোমায় হবে দেখতে! দেখো যেন সকলে ভালো থাকি আর মনটার আমার হয়েছে কি? আগেতো সে এমন ছিল না এখন যে সে আমার কথা শোনেনা এবার তুমি 'মা' আশীর্বাদ করো, সব বাধা আমার দূর করো! পরুণ পরবর্তী কবিতা (বেসামাল) পরুণ পূর্ববর্তী কবিতা (অভিভাবক) My Utube Channel My Facebook Page Twitter Explurger LinkedIn Pinterest Instagram
Patience Lost "Sir, how long?", asked Subhas, a boy of fifteen. This story is about a boy lived in a village called Notun Tola. From childhood Subhas saw poverty and nothing else. His father Asim was a labourer. His mother Asi was a bidi-worker. Besides, he had one younger brother Samu and an elder sister Nini. His parents' income was not enough for their family. hey somehow survived on meagre food. Subhas was reading in class V, his younger brother in class III and elder sister in VII. Asim and Asi had great expectation from their children. They thought that one day his children would earn enough. This expectation drove them always. They tried to work hard and hard. Like other children of their village, Subhas also wanted to be happy. He craved for all the happiness that other children of his village got. But he told nothing to anybody as he new that "as dark is the night so bright will be the morning". So he used to keep his
Comments
Post a Comment